নারীর ক্ষমতায়ন রচনা

নারীর ক্ষমতায়ন 
নারীর ক্ষমতায়ন রচনা

রচনা নারীর অধিকার। বাংলা রচনা নারীর অধিকার, নারীর ক্ষমতায়ন। Fakhrul Academy, infobd266,
রচনা

নারীর অধিকার / নারীর ক্ষমতায়ন রচনা


ভূমিকা:
পৃথিবীতে মানুষের পথ চলা যদিও পুরুষের দ্বারা শুরু হয়েছিল কিন্তু নারীর অবর্তমানে তা থমকে দাঁড়িয়েছিল। তারপর মহান আল্লাহ তাঁর সৃষ্টির পূর্ণতার জন্য মহীয়সী নারী হাওয়াকে সৃষ্টি করেছেন। আজ সভ্যতার যে আগ্রগতি ও বিকাশ আমরা দেখতে পাচ্ছি তা নারীকে ছাড়া সম্ভব ছিল না। তাই তো আমাদের জাতীয় ও বিদ্রোহী  কবি কাজী নজরুল বলেন,
"বিশ্বে যা কিছু সৃষ্টি চির কল্যানকর
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী অর্ধেক তার নর"

নারীকে পিছনে ফেলে পুরুষের পথচলা হবে মন্থর। রুদ্ধ হবে যত মহা কল্পনা ও পরিকল্পনার পথ। নারীকে ছাড়া সভ্যতার উন্নতি হবে না। মানব জাতির উন্নয়নে নারীর রয়েছে আকাশ ছোঁয়া অবদান। তবে তাদের এই অবদান পুরুষ শাসিত সমাজে মূল্যায়ন পায় নি। ফলে যুগে যুগে নারীরা হয়েছে অবহেলিত, নির্যাতিত, নিষ্পেষিত ও বঞ্চিত। তারা পায় নি তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহনের স্বাধীনতা।পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় ইচ্ছে হলে নিজের বস্তুগত ও বুদ্ধিগত কোনো অধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি । তাছাড়া নারীর ক্ষমতায়নে বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছে সমাজের ধর্মীয় গোঁড়ামি ও কুসংস্কার। আবার কখনও সামাজিক প্রেক্ষাপটে নারীর ক্ষমতায়নে নারীগণ বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়। পরিবার থেকে নারীদের পুরুষের কাছে নমনীয় হয়ে জীবন যাপনের শিক্ষা দেয়া হয়।


নারীর ক্ষমতায়ন বলতে কি বোঝায়



প্রকৃতপক্ষে নারীর ক্ষমতায়ন বলতে নারীর স্বকীয়তা, নিরাপত্তা, নিজস্বতা, সিদ্ধান্ত গ্রহণে স্বাধীনতা ইত্যাদি বস্তুগত ও  বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশকে বোঝায়। অর্থাৎ নারী যদি তার জীবনের সিদ্ধান্ত গ্রহণে স্বাধীন হয় এবং নিজের চলার ক্ষেত্রে বা কর্মক্ষেত্রে নিরাপদে যেতে পারে, তবে এমন পরিবেশকে নারীর ক্ষমতায়ন বলা হয়। প্রকৃতপক্ষে ক্ষমতায়ন আসে মন থেকে। একে অন্যকে নিজের প্রতিপক্ষ না ভেবে সমাজের নারী পুরুষ সবাই যদি উদার হয় তবে নারীর ক্ষমতায়নে আর কোনো বাঁধা থাকবেনা।


কীভাবে বিসিএস এর প্রস্তুতি নিবেন তা জানতে এই লেখাটি পড়ুন।


সংবিধানে নারীর অধিকার



গণপ্রজান্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সংবিধানে নারীর সমঅধিকার নিশ্চিত করার কথা আছে। সংবিধানের ১৯ (৩) অনুচ্ছেদে বলা আছে, "জাতীয় জীবনের সর্বক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহনের অধিকার রাষ্ট্র নিশ্চিত করবে"। আবার অনুচ্ছেদ ২৭ এ " নারী পুরুষ নির্বিশেষে সকল নাগরিকের জন্য থাকবে আইনের সমতা এবং আইনের আশ্রয় নেওয়ার অধিকার"। অর্থাৎ আইনের দৃষ্টিতে নারী পুরুষের সমান অধিকার থাকবে। আনুচ্ছেদ ২৮ এর ১,২,৩,৪ এ সকলের সমান অধিকারের কথা আছে। আবার রাজনীতির ক্ষেত্রে অনুচ্ছেদ ৬৫ (৩) এ জাতীয় সংসদে নারীর জন্য ৫০টি আসন সংরক্ষিত রাখার কথা বলা হয়েছে। সংবিধানে যদিও নারীর যথেষ্ট অধিকারের কথা বলা হয়েছে কিন্তু বাস্তব জীবনে এখনো তারা তাদের পূর্ণ অধিকার পায়নি।



নারীর ক্ষমতায়নে বিশ্ববাসীর প্রচেষ্টা 



নারীর ক্ষমতায়নে সারা বিশ্বের সভ্য দেশ ও মানুষজন স্বতন্ত্রভাবে চেষ্টা করে যাচ্ছে।বিষয়টিকে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় এনেছে জাতিসংঘ। সমাজ ও রাষ্ট্রে নারীর সম্মান, নারীর শ্রমের মূল্যায়ন ও ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে জাতিংঘ অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। জাতিসংঘ ১৯৭৫ সালকে নারী বর্ষ এবং ১৯৭৫-৮৫ কে নারী দশক ঘোষণা করেছে। নারীর ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে বিশ্ব নেতারদের একত্র করে বিশ্ব নারী সম্মেলনের আয়োজন করেছে। নারীদেরকে জাতিসংঘের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনগুলোতে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে যুক্ত করা হচ্ছে। সমাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক,  সাংস্কৃতিক, লেখা পড়া ও গবেষণামূলক কাজ  ইত্যাদি বিষয়ে নারীর অবদানস্বরুপ, তাদেরকে পুরস্কৃত করা হচ্ছে। তাছাড়া আমরা দেখতে পাচ্ছি,নারীগণ পশ্চিমা ও উন্নত দেশগুলোতে পুরুষের সাথে সমানভাবে দেশ ও জাতির উন্নয়নে জোরাল ভূমিকা রাখছে। যেমন আমেরিকা,ফ্রান্স, বৃটেন,জাপান, চীন ও রাশিয়া ইত্যাদি দেশের নারীরা পুরুষের চেয়ে কর্মে দক্ষ কম নয়। তারাও বিজ্ঞান প্রযুক্তি, মহাকাশ গবেষণার মত বড় বড় অভাবনীয় কর্মক্ষেত্রে অবদান রেখে যাচ্ছে।



নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ সরকারের পদক্ষেপ 




বাংলাদেশের প্রধান মন্ত্রী নারী এবং প্রধান বিরোধী দলীয় নেত্রীও নারী। সরকার নারীর ক্ষমতায়নে দেশের সর্বনিম্ন প্রশাসনিক ব্যবস্থা তথা ইউনিয়ন পরিষদ থেকে রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ স্তর পর্যন্ত বিভিন্ন মেয়াদে উল্লেখযোগ্য অনেক পদক্ষেপ নিয়েছে। নারীদের লেখা পড়ায় এগিয়ে নিতে তাদের জন্য অবৈতনিক শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করা হয়।মাধ্যমিক পর্যায়ে ছাত্রীদের উপবৃত্তির ব্যবস্থা।  বিভিন্ন সময় নারীদের জন্য প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা। ফলে  বর্তমানে দেশে প্রায় ৩০ লাখ নারী গার্মেন্টস সেক্টরে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে। নারীদের অর্থনৈতিক উন্নতির জন্য নারী উদ্যোগক্তাদের নাম মাত্র সুদে ঋনের ব্যবস্থা। চাকুরির ক্ষেত্রে নারী কোঠার ব্যবস্থা। প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে ৬০% নারী কোটার ব্যবস্থা। তথ্য ও যোগাযোগের ক্ষেত্রে ইউনিয়ন ভিত্তিক লোক নিয়োগের ক্ষেত্রে একজন পুরুষের সাথে একজন নারী নিয়োগের কথা বলা হয়েছে। সংসদে নারীর জন্য ৫০টি আসন সংরক্ষণ করা হয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশের স্থানীয় সরকার নির্বাচনে এই পর্যন্ত প্রায় ১২ হাজার নারীর নির্বাচিত হয়েছে। এটি নারীর ক্ষমতায়নে বিশাল সাফল্য হিসেবে দেখা হচ্ছে। এছাড়া ২০১২ সালের একটি রিপোর্টে দেখা যায় নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ বিশ্বে ৮ম স্থান অর্জন করেছে।




নারীর ক্ষমতায়নে বাঁধা / প্রতিবন্ধকতা/ অন্তরায় 



সমাজের অভাবনীয় সাফল্যে নারী যখন অবদান রেখে যাচ্ছে তখন নারীর এই অগ্র যাত্রাকে রুখে দিতে অনেক প্রতিবন্ধকতাও প্রকাশ পাচ্ছে। নারীর ক্ষমতায়নে সামাজিক,অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক,ধর্মীয়, শিক্ষার অভাব, বৈষম্যমূলক নীতি ও নারীর পারিবারিক কাজের অস্বীকৃতি ইত্যাদি অনেক কারণ রয়েছে। নিচে তার বর্ণনা দেওয়া হলো।



সামাজিক কারণ :-


অনেক সময় সামাজিক রীতি নীতির বেড়াজালে আবদ্ধ হয়ে নারী তার প্রাপ্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়। জন্মের পর থেকে তাদেরকে পরিবার বা সমাজের  বোঝা মনে করা হয়। ফলে পরিবার থেকেও তারা অবহেলিত ও নির্যাতিত হয়। পুরুষ শাসিত সমাজ ব্যবস্থায় নারীকে ছোট বেলা থেকে এমন ভাবে গঠন করা হয়, যেন তারা সবসময় পুরুষের চেষে কম বুঝবে। তারা দুর্বল। তাদের দ্বারা তেমন গুরুত্বপূর্ণ কাজ হবে না। ফলে নারীরা নিজেদের অধিকারের কথা ভুলে যায়। পুরুষের উপর অতিমাত্রায় নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। ফলে সমাজ বিনির্মাণে তাদের যে ভূমিকা থাকা দরকা তা ভুলে যায়। অনেক নারী ঘরে বাহিরে কোনো ক্ষেত্রে অবদান রাখেনা। শুয়ে বসে অলস জীবন যাপন করে। আবার অনেক ক্ষেত্রে নারীরা ঘরের পুরুষের চেয়েও বেশি কাজ করে। সামাজিকভাবে যদি নারীদের কাজের স্বীকৃতি দেওয়া হত, তাদের প্রতিটি কাজকে মূল্যায়ন করা হত, তবে তারা আরও বেশি উৎসাহিত হত। সমাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে উন্নয়নে অবদান রেখে নারীর ক্ষমতায়ন তরান্বিত করতে সক্ষম হত।



অর্থনৈতিক কারণ :


নারী পুরুষ প্রত্যেকটি মানুষের ক্ষমতায়নের মূলে রয়েছে দুটি জিনিস,তা হচ্ছে সম্পদ ও জ্ঞান। সম্পদ বা টাকা ছাড়া ক্ষমতা আসেনা। তবে জ্ঞান থাকলে টাকা আসে এবং ক্ষমতাও অর্জিত হয়। তাই নারীর সম্পদের অধিকার তাদের পরিপূর্ণ বুঝিয়ে দেওয়া উচিৎ। বাস্তব জীবনে অনেক পরিবার নারীদের সম্পদ থেকে বঞ্চিত করে।ইসলামে নারীকে ছেলেদের অর্ধেক সম্পদের কথা বলা হয়েছে। অন্য দিকে হিন্দু ধর্মে বিয়ের পর নারীরা কোনো সম্পদ পাবেনা এমন কথা বলা হয়েছে। নারীরা এভাবে সম্পদ থেকে বঞ্চিত হওয়ার ফলে তারা ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণসহ সর্বক্ষেত্রে পুরুষের উপর নির্ভরশীল হচ্ছে আর নারীর ক্ষমতায়ন বাঁধা প্রাপ্ত হচ্ছে।



নিজে নিজে কীভাবে মাত্র তিন মাসে ইংরেজিতে অনর্গল কথা বলা শিখবেন তা জানতে এই লেখাটি পড়ুন।



রাজনৈতিক কারণ :-


নারীরা শিক্ষার অভাব ও নিজেদের অধিকার সম্পর্কে অজ্ঞ থাকার কারণে রাজনীতিতে আসতে চায় না। এছাড়া রাজনীতিকে সমাজের চোখে দৃষ্টিকটু মনে করা হয়। যে নারী রাজনীতি করে তাকে সমাজের মানুষ ভালো চোখে দেখেনা। কিছু সংখ্যক নারী রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করলেও পুরুষের সাথে কর্মসূচী সম্পাদনে বাঁধাপ্রাপ্ত হয়। ফলে নিজেদেরকে রাজনীতি থেকে গুটিয়ে রাখে এবং তারা প্রতিনিধি হারা হয়ে পড়ে। এ কারণে তারা তাদের অনেক নৈতিক অধিকার খেকে বঞ্চিত হয়।ফলে নারীর ক্ষমতায়ন ব্যাহত হচ্ছে।



শিক্ষার অভাব :-


নারীরা পর্যাপ্ত শিক্ষা গ্রহণ না করার ফলে তাদের দায়িত্ব ও কর্তব্যের ব্যপারে অজ্ঞ থেকে যায়। নিজেদের অধিকারের ব্যপারে অজ্ঞ থাকার কারণে পরনির্ভর হয়ে জীবন যাপন করে। অনেক নারী অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়ে সামাজিকীকরণের যে কুশিক্ষা লাভ করেছে তা অন্য নারীদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য মনে করে। ফলে যখন পাশের ঘরের নারী পড়া শোনা করে বড় হতে চায় তখন তারা অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়।  নারীর উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ নারীরাই প্রথমে মানতে পারেনা। এ কারণে নারীর ক্ষমতায়ন অনেক বেশি বাঁধা প্রাপ্ত হয়।



ধর্মীয় কারণ ও নারীর কাজের অস্বীকৃতি :-


সমাজের কিছু কুসংস্কার ও ধর্মীয় গোঁড়ামিপূর্ণ নীতির কারণে নারীরা তাদের নিত্য প্রয়োজনীয় কাজ করতে পারছেনা। ইসলাম নারীকে নিরাপত্তার সাথে তার পরিপূর্ণ বিকাশ স্বাধনে ব্যবসা-বাণিজ্য করার অধিকার দিয়েছে। সমাজে নারীর পারিবারিক কাজের কোনো মূল্য দেওয়া হয় না। ঘরের কাজ যেমন, রান্না বান্না,সন্তান লালন পালন ইত্যাদি,এসব কাজকে কোনো কাজ মনে করা হয় না। এটি নারীর প্রতি একটি বৈষম্যপূর্ণ চিন্তার প্রকাশ। নারীকে তাদের কাজের মর্যাদা না দিলে নারীর ক্ষমতায়ন সর্বক্ষেত্রে বাঁধা প্রাপ্ত হবে।




নারীর ক্ষমতায়নে করনীয় :-




নারীকে তাদের অধিকার বুঝিয়ে দিতে হবে। নারীকে কখনো পুরুষের প্রতিবন্ধক মনে করা যাবেনা। কর্মক্ষেত্রে নারী পুরুষের বেতন বৈষম্য দূর করতে হবে।ধর্মীয় গ্রন্থে নারীদের যে অধিকার দেওয়া হয়েছে তা নিশ্চিত করতে হবে।সাংবিধানে উল্লেখিত নারীর সব অধিকার নারীকে বাস্তবে দিতে হবে। রাষ্ট্রীয় জীবনের সর্বক্ষেত্রে নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। আইনি সহায়তা দ্রুত দিতে হবে। এছাড়া সামাজিকতার কুসংস্কারে বিশ্বাসী হয়ে নারীকে ঘরে আবদ্ধ করে রাখা থেকে বিরত থাকতে হবে।বাহিরে বের হতে সমস্যা হলে ঘরে বসে জাতীয় জীবনের উন্নয়নে ভুমিকা রাখতে তাদেরকে প্রশিক্ষণ দিতে হবে। নারীদের উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে। বাল্যবিবাহ বন্ধ করতে হবে। মিডিয়াকে নারীদের ভোগের পন্য হিসেবে উপস্থান করা থেকে বিরত রাখতে হবে।নারীর সম্মান বিভিন্ন বিজ্ঞাপন ও নাটক সিনেমায় বজায় রাখতে হবে। সবার আগে নারীকে তাদের ক্ষমতায়নে এগিয়ে আসতে হবে এবং পারিবারিক পর্যায় থেকে পুরুষের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। এসব নীতি রাষ্ট্রীয় ও সমাজ জীবনে প্রয়োগ করলে, আশা করা যায় নারীর ক্ষমতায়নে আর কোনো অন্তরায় থাকবেনা।

শেষ কথা :-

বাস্তব জীবনে নারীর অবদানকে উপলব্ধি করার মাধ্যমে নারীর প্রতি পুরুষের ইতিবাচক ধারণা আনতে হবে। তাদের অধকারগুলো বুঝিয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে পুরুষের সচেষ্ট হতে হবে। নারীর ক্ষমতায়ন হলে পুরুষের ক্ষতি হবে, এমন মনোভাব মন থেকে দূর করতে হবে। এভাবে নারীর প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়ার মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়ন সম্ভব হবে।







tags

নারীর অধিকার,
নারীর ক্ষমতায়নে সরকারের পদক্ষেপ।
নারীর ক্ষমতায়ন রচনা।
সংবিধানে নারীর অবস্থান।
বাংলা রচনা , নারীর ক্ষমতায়ন
রচনা নারীর অধিকার ।

কোন মন্তব্য নেই

Barcin থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.